টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫ ফরম – অনলাইনে নিবন্ধন, টিকা কার্ড তৈরি ও আবেদন প্রক্রিয়া
টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫ ফরম
বাংলাদেশে শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য সরকার সব সময় বিভিন্ন টিকাদান কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় আসছে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫। এ ক্যাম্পেইনের মূল উদ্দেশ্য হলো শিশুদের টাইফয়েড জ্বর থেকে সুরক্ষিত রাখা এবং ভবিষ্যতে টাইফয়েডে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমানো। এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত জানব—কীভাবে টিকার আবেদন ফরম পূরণ করবেন, টিকা কার্ড তৈরি করবেন, পোলিও টিকা কার্ড ও ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ডের গুরুত্ব, এবং অনলাইনে নিবন্ধনের পুরো প্রক্রিয়া। টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫ এর সময়সূচি
শিশুদের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। সঠিক সময়ে টিকা নেওয়ার মাধ্যমে ভবিষ্যতে মারাত্মক টাইফয়েড জ্বর থেকে শিশুদের রক্ষা করা সম্ভব হবে। অভিভাবকদের উচিত শিশুদের টিকা কার্ড তৈরি করে রাখা, পোলিও টিকা কার্ডের তথ্য সংরক্ষণ করা এবং নির্ধারিত সময়ে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে টিকা নিশ্চিত করা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উদ্যোগে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫ শুরু হচ্ছে।
৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী শিশু এবং প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণি/সমমান পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে টিকা দেওয়া হবে।ওয়েবসাইট (www.vaxepi.gov.bd) এবং অ্যাপসের মাধ্যমে নিবন্ধন ও তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে।
প্রক্রিয়াটি শিশুদের অভিভাবকদের জন্য সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
- সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, ১২ অক্টোবর ২০২৫ থেকে সারাদেশে এই ক্যাম্পেইন শুরু হবে।
টিকা দেওয়া হবে নিম্নোক্ত শিশুদেরকে:
-
৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী সকল শিশু
-
প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণি / সমমান পর্যায়ের শিক্ষার্থী
টিকা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দেওয়া হবে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং নির্দিষ্ট টিকাদান কেন্দ্রে।
কেন টাইফয়েড টিকা প্রয়োজন?
টাইফয়েড জ্বর একটি মারাত্মক ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ যা দূষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে ছড়ায়। শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলক কম থাকায় তারা সহজেই টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়। টিকা নিলে:
-
শিশুরা দীর্ঘমেয়াদে টাইফয়েড থেকে সুরক্ষিত থাকবে।
-
স্কুলে উপস্থিতি বাড়বে কারণ অসুস্থতার কারণে ছুটি নিতে হবে না।
-
পরিবারে চিকিৎসা ব্যয়ের চাপ কমবে।
টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫ ফরম
যেকোনো সরকারি টিকাদান কর্মসূচিতে অংশ নিতে হলে প্রথম ধাপ হলো টিকার আবেদন ফরম পূরণ করা। টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫-এও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে। এই ফরমটি অনলাইনে www.vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইট বা VaxEPI মোবাইল অ্যাপ থেকে পাওয়া যাবে। আবেদন ফরমে শিশুর সঠিক নাম, জন্ম তারিখ, অভিভাবকের নাম, মোবাইল নম্বর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম এবং পূর্বে নেওয়া টিকার তথ্য দিতে হবে। অনেক সময় অভিভাবকরা ভুল তথ্য প্রদান করলে নিবন্ধন বাতিল হয়ে যেতে পারে। তাই ফরম পূরণের সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। আবেদন ফরম পূরণের পর একটি ডিজিটাল টিকাদান কার্ড প্রদান করা হবে, যা টিকা নেওয়ার সময় দেখাতে হবে। এভাবে সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ প্রতিটি শিশুর তথ্য সংরক্ষণ করবে এবং ভবিষ্যতের জন্য সঠিক টিকা রেকর্ড তৈরি করতে পারবে। টিকার আবেদন ফরম প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ এবং অভিভাবকরা চাইলে বাড়িতে বসেই এটি সম্পন্ন করতে পারবেন।
টিকা নেওয়ার আগে প্রতিটি শিশুর জন্য টিকার আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। এই ফরম অনলাইনে পাওয়া যাবে www.vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে এবং VaxEPI মোবাইল অ্যাপে।
ফরম পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য:
-
শিশুর নাম, জন্ম তারিখ, জন্ম সনদ / বয়স প্রমাণক
-
অভিভাবকের নাম ও মোবাইল নাম্বার
-
স্কুলের নাম, শ্রেণি এবং রোল নম্বর (যদি থাকে)
-
পূর্বে নেওয়া টিকা সংক্রান্ত তথ্য (যেমন: পোলিও টিকা কার্ড, ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ড)
পোলিও টিকা কার্ড ও ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ডের গুরুত্ব
প্রত্যেক শিশুর জন্মের পর থেকে যে টিকা দেওয়া হয়, সেগুলোর রেকর্ড রাখা হয় একটি কার্ডে। সাধারণত এটিকে পোলিও টিকা কার্ড বা ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ড বলা হয়।
কেন প্রয়োজন?
-
কোন টিকা আগে দেওয়া হয়েছে আর কোনটি বাকি আছে তা বোঝার জন্য।
-
নতুন টিকার জন্য আবেদন করার সময় পূর্ববর্তী টিকার রেকর্ড দেখানো বাধ্যতামূলক।
-
সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসা নেওয়ার সময় এটি শিশুর স্বাস্থ্য রেকর্ড হিসেবে কাজ করে।
টাইফয়েড টিকার আবেদন ফরম পূরণের সময়ও এই কার্ডের তথ্য উল্লেখ করতে হবে।
টিকা কার্ড তৈরি প্রক্রিয়া
যদি কারও শিশুর টিকা কার্ড না থাকে, তাহলে কাছাকাছি ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বা সিটি কর্পোরেশন স্বাস্থ্য অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
-
জন্মসনদ / শিশুর বয়সের প্রমাণপত্র নিয়ে গেলে নতুন টিকা কার্ড তৈরি করা যাবে।
-
টিকা নেওয়ার পরকার্যক্রমে কার্ডে সিল মারা ও তথ্য লিপিবদ্ধ করা হবে।
অনলাইনে নিবন্ধন করার ধাপ (ধাপে ধাপে নির্দেশনা)
টাইফয়েড টিকা নিতে হলে প্রথমে অনলাইনে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন প্রক্রিয়া নিচে দেওয়া হলো:
১ম ধাপ: অনলাইনে নিবন্ধন
-
ওয়েবসাইটে যান www.vaxepi.gov.bd
-
অথবা Google Play Store থেকে VaxEPI অ্যাপ ডাউনলোড করুন।
-
শিশুর তথ্য, পোলিও টিকা কার্ড বা ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ডে থাকা তথ্য দিয়ে আবেদন করুন।
২য় ধাপ: ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ
-
নির্ধারিত দিনে বিদ্যালয় বা টিকাদান কেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে।
৩য় ধাপ: টিকাদান কার্ড ডাউনলোড
-
অনলাইনে আবেদন করার পর একটি ডিজিটাল টিকাদান কার্ড দেওয়া হবে।
-
এটি মোবাইল থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
৪র্থ ধাপ: টিকা গ্রহণ
-
নির্ধারিত স্থানে টিকাদানকারীর কাছে কার্ড দেখিয়ে টিকা নেওয়া যাবে।
টিকার আবেদন ফরম পূরণের সময় করণীয়
-
শিশুর সঠিক তথ্য দিতে হবে।
-
জন্ম তারিখ অবশ্যই জন্মসনদের সাথে মিলিয়ে দিতে হবে।
-
পূর্বের টিকার রেকর্ড (পোলিও টিকা কার্ড, ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ড) সঠিকভাবে উল্লেখ করতে হবে।
-
ফরম পূরণের পর ডাউনলোড করা কপি অভিভাবক সংরক্ষণ করবেন।
অভিভাবকদের জন্য বিশেষ নির্দেশনা
-
শিশুকে টিকা দেওয়ার আগে হালকা খাবার খাওয়ান।
-
শিশুর পূর্বের টিকার কার্ড অবশ্যই সাথে রাখুন।
-
শিশুর যদি আগে থেকে জ্বর, কাশি বা অসুস্থতা থাকে তবে স্বাস্থ্যকর্মীকে জানান।
-
টিকা নেওয়ার পর অন্তত ৩০ মিনিট শিশুকে পর্যবেক্ষণে রাখুন।
পোলিও টিকা কার্ড
বাংলাদেশে প্রতিটি শিশুর জন্মের পর প্রথম যে টিকা দেওয়া হয় তা হলো পোলিও টিকা। এই টিকার রেকর্ড রাখা হয় একটি বিশেষ কার্ডে, যাকে সাধারণত পোলিও টিকা কার্ড বলা হয়। এই কার্ডে শুধু পোলিও নয়, শিশুর অন্যান্য প্রাথমিক টিকাগুলোর তথ্যও সংরক্ষিত থাকে। টাইফয়েড টিকা নিতে হলে অনেক ক্ষেত্রেই পোলিও টিকা কার্ডের তথ্য দিতে হয়। কারণ এটি প্রমাণ করে যে শিশুটি পূর্বের টিকাগুলো নিয়মিত নিয়েছে। এছাড়াও এই কার্ডটি স্কুলে ভর্তি, স্বাস্থ্য পরীক্ষা বা বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্য সেবায় কাজে লাগে। পোলিও টিকা কার্ড হারিয়ে গেলে নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করে নতুন কার্ড সংগ্রহ করা যায়। অনেক অভিভাবক এই কার্ডকে তেমন গুরুত্ব দেন না, কিন্তু এটি শিশুর স্বাস্থ্য রেকর্ডের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথিগুলোর একটি। টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫-এও অভিভাবকদের এই কার্ড সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
টিকা নিবন্ধন বাংলাদেশ
বাংলাদেশ সরকার শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন টিকা নিবন্ধন কার্যক্রম চালু করেছে। বর্তমানে টিকার জন্য নিবন্ধন করা যায় অনলাইনে। বিশেষ করে www.vaxepi.gov.bd ও VaxEPI অ্যাপ ব্যবহার করে টাইফয়েড, পোলিওসহ বিভিন্ন টিকার জন্য আবেদন করা যায়। অনলাইনে নিবন্ধন করার ফলে শিশুর তথ্য কেন্দ্রীয়ভাবে সংরক্ষিত হয় এবং ভবিষ্যতে যেকোনো টিকা দেওয়ার সময় সহজে যাচাই করা যায়। নিবন্ধনের সময় শিশুর জন্ম তারিখ, জন্ম সনদ, স্কুলের তথ্য এবং পূর্ববর্তী টিকার কার্ডের তথ্য দিতে হয়। সরকার এভাবে একটি জাতীয় টিকা ডাটাবেস তৈরি করছে, যা স্বাস্থ্য সেবাকে আরও আধুনিক ও সহজলভ্য করে তুলবে। অভিভাবকদের উচিত শিশু জন্মের পর থেকেই টিকা নিবন্ধন করা এবং প্রতিটি নতুন টিকার জন্য সময়মতো ফরম পূরণ করা। এতে শিশুদের টিকা নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে।
www.vaxepi.gov.bd
টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫-এর জন্য নিবন্ধনের প্রধান ওয়েবসাইট হলো **www.vaxepi.gov.bd**। এটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকাদান কর্মসূচির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট। এখানে অভিভাবকরা তাদের শিশুর তথ্য দিয়ে নিবন্ধন করতে পারবেন, আবেদন ফরম পূরণ করতে পারবেন এবং টিকাদান কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে খুব বেশি জটিল নয়। সহজ কিছু ধাপে নিবন্ধন করা যায়। প্রথমে অভিভাবককে শিশুর জন্ম তারিখ, স্কুলের নাম, পূর্বের টিকার তথ্য (যেমন: পোলিও টিকা কার্ড বা ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ড) দিতে হয়। এরপর অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ সম্পন্ন হলে একটি ডিজিটাল টিকাদান কার্ড পাওয়া যায়। এটি প্রিন্ট করে বা মোবাইলে সংরক্ষণ করে রাখা যায়। নির্ধারিত দিনে ক্যাম্পেইনে উপস্থিত হয়ে এই কার্ড দেখিয়ে শিশুকে টিকা দেওয়া হবে। ফলে www.vaxepi.gov.bd হলো টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সম্পর্কিত সকল কার্যক্রমের মূল কেন্দ্র।
বাচ্চাদের টিকা কার্ড
শিশুর জন্মের পরপরই সরকার যে টিকা কর্মসূচি চালু করে, তার অংশ হিসেবে একটি বিশেষ কার্ড দেওয়া হয়, যাকে বলা হয় ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ড। এই কার্ডে শিশুর জন্ম তারিখ, অভিভাবকের নাম এবং শিশুটি কোন কোন টিকা নিয়েছে তা বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ থাকে। টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫-এ আবেদন করার সময় এই কার্ডের তথ্য বিশেষভাবে প্রয়োজন হবে। কারণ পূর্বে নেওয়া টিকার রেকর্ড যাচাই করে তারপর টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে। ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ড অভিভাবকদের জন্য একটি স্বাস্থ্য নথি হিসেবেও কাজ করে। যেকোনো চিকিৎসক শিশুর পূর্বের টিকার ইতিহাস জানতে চাইলে এই কার্ডই প্রমাণ হিসেবে দেখানো হয়। তাই অভিভাবকদের উচিত এই কার্ড সব সময় সংরক্ষণ করা। অনেক সময় কার্ড হারিয়ে গেলে নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে নতুন কার্ড সংগ্রহ করা যায়। ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ড শিশুর ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দলিল।
সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)
প্রশ্ন ১: টাইফয়েড টিকা কি বাধ্যতামূলক?
না, তবে এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সরকার শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য এটি বিনামূল্যে প্রদান করছে।
প্রশ্ন ২: পোলিও টিকা কার্ড ছাড়া কি নিবন্ধন করা যাবে?
হ্যাঁ, তবে শিশুর জন্মসনদ ও নতুন টিকা কার্ড তৈরি করতে হবে।
প্রশ্ন ৩: কোন বয়স পর্যন্ত টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে?
৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়স পর্যন্ত সকল শিশু।
প্রশ্ন ৪: টিকা কার্ড তৈরি করতে কত খরচ হয়?
সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
প্রশ্ন ৫: নিবন্ধন না করলে কি টিকা নেওয়া যাবে?
না, নিবন্ধন বাধ্যতামূলক।
Suggested Tags:
টাইফয়েড টিকা ২০২৫
টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন
টিকার আবেদন ফরম
টিকা কার্ড তৈরি
ছোট বাচ্চাদের টিকা কার্ড
পোলিও টিকা কার্ড
টিকা নিবন্ধন বাংলাদেশ
শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা